ছাদেকুল ইসলাম রুবেল,গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃগাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলা দূর্গাপুর গ্রামে শ্রী কমল চন্দ্র রায়(ড্রাইভার) এর দ্বিতীয় পুত্র শ্রী পরিতোষ চন্দ্র রায়(৩৮)কিছু দিন আগে একটি নাবালিকা মেয়েকে শাখা শিদুর পরে বাসায় নিয়ে আসে।
তার পিতা মাতা এবং স্ত্রী সন্তান তার পরিচয় চানতে চাইলে তার দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে তাদের কাছে পরিচয় দেয়।
প্রথম স্ত্রী অনুমতি বিহীন বিবাহের প্রতিবাদ করলে তাকে মারধরের হুমকি দিয়ে কোল ঠাসা করে রাখে।মেয়েটির কাছে তার পরিচয় জানতে চাইলে তার নাম কবিতা রায় এবং পিতা মাতা উভয়ই বেচে নেই বলে জানায়।
কিন্তু তার চালচলন আচার আচরণ সন্দেহের মাঝে ফেলে পরিবারের সকলের।এদিকে পিতা কমল চন্দ্র রায় এই বিষয়ে মেয়েটির সঠিক পরিচয় জানতে চাইলে তাকে মারার হুমকি দেয়।
পিতা মাতা উভয়কেই মারে এবং দোকান ভাংচুর করে।এই ভয়ে আগে থানায় একটি অভিযোগ করেছে বলে জানায়।
বিভিন্ন সুত্রে জানা যায় শ্রী পরিতোষ চন্দ্র রায় অানুমানিক চার মাস আগে একটি মেয়েকে শাখা শিদুর পরে স্ত্রী হিসেবে ঘর সংসার করে আসছে।এনিয়ে তখন থেকেই সংসারে অশান্তি বিরাজ করে আসছিলো।
এ বিষয়ে মেয়েটির সঙ্গে কথার এক ফাঁকে তার আসল পরিচয় বেরিয়ে আসে।
মেয়েটি সাংবাদিকদের জানায় তার নাম মোছাঃ রানী আক্তার। পিতা মোঃসফিকুল ইসলাম মাতা মরহুমা আমেনা বেগম,গ্রাম,পোস্ট, থানা,জেলা গুলশান নতুন বাজার বলে জানায়।
মেয়েটির কাছে তার পরিচয়পত্র বিবাহ প্রমান পত্র চাইলে সে বলে আমার পরিচয়পত্র হয়নি।এবং বিবাহ কাবিন নামা দেখতে চাইলে সে বলে শুধু মাত্র হিন্দু ধর্মের নিয়মাবলি মেনে মুন্দিরে বিবাহ সম্পুর্ন হয়েছে কোন আইন মেনে নয়।
এ নিয়ে এলাকায় খোভবিরাজ করছে যেকোনো মহুত্বে ঘটতে পারে কোনো ঘটনা।
তাই এলাকাবাসী সহ সচেতন মহলের দাবি মেয়েটির সঠিক পরিচয় বের করে যেনো আইন অনুযায়ী ব্যাবস্থা গ্রহন করা হয়।
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Leave a Reply