শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
দুপচাঁচিয়ায় ভাগ্নিকে ধ র্ষণের অ ভিযোগে খালু গ্রে ফতার উপজেলা নির্বাচন ২০২৪ নোয়াখালী,বেগমগঞ্জ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও শহীদ কামারুজ্জামানের সমাধীতে আরসিআরইউ’র শ্রদ্ধা বগুড়ার সেরা ফটোগ্রাফার হিসেবে আইফোন জিতলেন আরিফ শেখ দুপচাঁচিয়ায় জোহাল মাটাইয়ে ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন রাজশাহী কলেজ শিক্ষার্থীদের ভাবনায় গৌরবদীপ্ত বিজয় দিবস বর্ণাঢ্য আয়োজনে বগুড়ায় যুবলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত আর্থিক সহায়তা প্রদান করলেন ফাঁপোর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মেহেদী হাসান বগুড়ায় টিএমএসএস মেডিকেল কলেজের ক্যান্সার সেন্টার পরিদর্শন দুপচাঁচিয়ায় বিউটি পার্লারে অভিযান জরিমানা

স্বাধীনতার কিছু কথা

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৫ মার্চ, ২০২০
  • ৮৯০ ভিউ টাইম

এস আলী দূর্জয়: স্বাধীনতাহীনতায় কোন মানুষ বেচে থাকতে চায় না।পরাধীনতায় মানবতা হয় অপমানিত মনুষ্যত্ব হয় কুলষিত।মানব জীবনে স্বাধীনতার চাইতে পরম আরোগ্য বস্তু আর কিছু নাই।তাই তো কবি কবিতার ভাষায় বলেন-

‘‘স্বাধীনতা হীনতায় কে বাচিতে চায় হে
কে বাচিতে চায়।’’

বিশ্ব মানচিত্রে আজ আমরা স্বাধীন সার্মভৌম রাষ্টের নাগরিক।আমাদের দেশের এ স্বাধীনতার পিছনে রয়েছে সুদীর্ঘ ইতিহাস। ইংরেজরা ভারত বর্ষে দুইশত বছর শাসনের পর ১৯৪৭ সালে ভারত বর্ষের স্বাধীকার মেনে নেয়।যার ফলসূতিতে দ্বিজাতির ত্বত্ত্বের ভিত্তিতে সৃষ্টি হয় ভারত ও পাকিস্থান নামে দুটি রাষ্টের। তৎকালীন মুসলমি নের্তবৃন্দরে অদূরর্শিতায় ও অসাধুতায় বাংলাদেশ কে পাকিস্থানের অন্তরভূক্ত করা হয়। ভৌগলিক,সাংস্কৃতিক ও জাতিগত দূরত্ব থাকা সত্ত্বেও শুধু মাত্র ধর্মের ঐক্যের দোহায় দিয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিম পাকিস্থানের সাথে একক রাষ্টে অন্তরভূক্ত করা হয়।পশ্চিম পাকিস্থান শাসক গোষ্ঠি তাদের দুঃশাসন,শোষন ও বঞ্চনার মাধ্যমে বাংলাদেশ কে পাকিস্থানের একটি উপনিবেশে পরিনত করে।

শাসক গোষ্ঠীর অন্যায় নিপীরনের বিরুদ্ধে বাঙ্গালী জাতি ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন,১৯৬৬ সালে ছয়দফা,১৯৬৯ সালে গন আন্দোলন,১৯৭১ সালের মুক্তি যুদ্ধের মাধ্যমে ধারা বাহিক ভাবে আন্দোলনর মাধ্যমে গড়ে তোলেন সর্বাত্মাক প্রতিরোধ ও স্বাধীনতার সংগ্রাম।৩০ লক্ষ শহীদ আর ২ লক্ষ মা বোনের আত্মত্যাগের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বাঙ্গালী জাতির মাঝে চূড়ান্ত ভাবে উদয় হয় স্বাধীনতার সূর্যের।

অর্থাৎ ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সাল পযন্ত পাকিস্থান রাষ্ট কাঠামোর মধ্যে পূর্ব বাংলার বাঙ্গালীর আত্ম-অধিকার ও আত্ম-পরিচয়ের জন্য যে সংগ্রাম চালিয়ে আসছিল তারই নাম আজকের বাংলাদেশ।এক সাগর রক্ত ও লক্ষ প্রানের বিনিময়ে চূড়ান্ত বিজয় সূচিত হয়। স্বাধীনতা অর্জন যেমন গুরুত্বপূর্ন,তাকে রক্ষা করা তার চেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ন।জন্ম থেকে মৃত্যু পযন্ত আমরা যেন স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতে পারি এটাই হোক আমাদেও সকলের প্রতাশা।

দয়াকরে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরী আরো খবর...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।

Developed By VorerSokal.Com
newspapar2580417888