বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দুপচাঁচিয়ায় ভাগ্নিকে ধ র্ষণের অ ভিযোগে খালু গ্রে ফতার উপজেলা নির্বাচন ২০২৪ নোয়াখালী,বেগমগঞ্জ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও শহীদ কামারুজ্জামানের সমাধীতে আরসিআরইউ’র শ্রদ্ধা বগুড়ার সেরা ফটোগ্রাফার হিসেবে আইফোন জিতলেন আরিফ শেখ দুপচাঁচিয়ায় জোহাল মাটাইয়ে ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন রাজশাহী কলেজ শিক্ষার্থীদের ভাবনায় গৌরবদীপ্ত বিজয় দিবস বর্ণাঢ্য আয়োজনে বগুড়ায় যুবলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত আর্থিক সহায়তা প্রদান করলেন ফাঁপোর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মেহেদী হাসান বগুড়ায় টিএমএসএস মেডিকেল কলেজের ক্যান্সার সেন্টার পরিদর্শন দুপচাঁচিয়ায় বিউটি পার্লারে অভিযান জরিমানা

মিথ্যা মামলা ও হয়রানীর প্রতিবাদে মহাস্থানগড় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সন্মেলন

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৯ আগস্ট, ২০২২
  • ২৪৩ ভিউ টাইম

মিথ্যা মামলা ও হয়রানীর প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকালে বগুড়া মহাস্থানগড় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সন্মেলন করেন সদর উপজেলার গোকুল দক্ষিণ পাড়া গ্রামের মৃত এম এ জলিলের পুত্র রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন সদরের রামশহর গ্রামের আঃ খালেকের পুত্র শাহনেওয়াজ শাওন আমার বাড়ীতে এসে বলেন আপনি বিদেশে ছিলেন, অনেক লোকজন বিদেশে পাঠাইয়াছেন, আমাকে ২ লক্ষ টাকা চাঁদা দিতে হবে। চাঁদা না দেওয়াই সে আমাকে বিভিন্ন ভাবে হযরানী করছে। তার শ্বশুর সদর উপজেলার শেখেরকোলা ইউনিয়নের ভান্ডারপাইকা গ্রামের সাইফুল ইসলাম সহ ৮/১০ জনকে সৌদিআরবে একটি কোম্পানিতে চাকুরীর জন্য পাঠানোর ব্যবস্থা করি। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সম্প্রতি বিভান্ন পত্র পত্রিকায় এবং বিভান্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় মিথ্যা তথ্য দিয়ে যে সংবাদ গুলো প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণ বানোয়াট মিথ্যা ও ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্য প্রনোদিত। রফিকুল ইসলাম আরও বলেন, উক্ত সংবাদে আমাকে জড়িয়ে এসব বক্তব্য প্রদান করা হয়েছে তাহা একটি বাক্য সত্য নহে। প্রকৃত ঘটনা হল ভান্ডার পাইকা গ্রামের সাইফুল ইসলাম এর জামাই সদরের রামশহর গ্রামের আঃ খালেকের পুত্র শাহনেওয়াজ শাহনর আমার নিকট থেকে দুই লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করেন। উক্ত চাঁদার টাকা দিতে আমি অস্বীকার করায় সে আমার উপর প্রচন্ড ভাবে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং আমাকে হুমকি রদিয়ে বলেন চাঁদার টাকা না দিলে তুমি যতগুলো ব্যক্তিকে বিদেশ পাঠিয়েছে প্রত্যেক ব্যক্তির পরিবারের লোকজনদেরকে সাথে নিয়ে তোমাকে এমনভাবে শায়েস্তা করব যে সারা জীবন তোমাকে জেলের ঘানি টানতে হবে। । এই ঘটনার পর সে ০৬/০৪/২২ইং তারিখে সদর থানা পুলিশ দ্বারা কৌশলে আমাকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়, এবং শাওন বাদী হয়ে আমার বিরুদ্ধে প্রতারণা ও আত্মসাতের অভিযোগ এনে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন, উক্ত মিথ্যা মামলায় আমি তিন মাসের অধিক সময় জেলহাজতে থাকিয়া জামিনে মুক্তি পাই । মুক্তি পেয়েছে জানতে পেরে জেনে

আমি যাদেরকে বিদেশ পাঠাইছি তাদের পরিবারের সদস্যদের কে নিয়ে গত আমার বিরুদ্ধে সাতমাথায় ষড়যন্ত্রমূলক অন্যায় ও বেআইনিভাবে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। প্রকৃত ঘটনা হল সাইফুল ইসলামসহ যাদেরকে বিদেশ পাঠাইছি সবাই পূর্বের চুক্তিপত্র মোতাবেক সকলে কাজে নিয়োজিত আছে। তাদের মধ্যে দুএকজন জন কোম্পানির চুক্তি ভঙ্গ করে অন্য কোম্পানীতে যাওয়াই তারা ওই দেশের নিয়ম অনুযায়ী শাস্তি পেয়েছে। এক্ষেত্রে আমি কোন ভাবে দায়ী নই। আমার পরিবার উদ্দেশ্যে অযথা আমাকে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে শাওন তার দাবীকৃত চাঁদার টাকা না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে আমার বিরুদ্ধে থানায় মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। আমি উক্ত মিথ্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার সহ পুলিশ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন উদ্বোধনের কর্মকর্তাদের নিকট উক্ত ঘটনার যথাযথভাবে তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানাই। এসময় উপস্থিত ছিলেন রফিকুলের স্ত্রী স্বপ্না বেগম, বাবু মিযা, পিন্টু, রশিদা আনজুয়ারা সহ রফিকুলের পরিবারের অন্যান্য সদস্য বৃন্দ।

দয়াকরে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরী আরো খবর...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।

Developed By VorerSokal.Com
newspapar2580417888