বুধবার, ৩১ মে ২০২৩, ০৯:১২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মহারশি নদীর বেড়িবাঁধ নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম বগুড়ার স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা নাহিদ হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা রবিনসহ গ্রেফতার- ৫ দুপচাঁচিয়ায় পৃথক দুই শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে দুইজন গ্রেফতার বগুড়া সোনাতলা থানায় আন্তঃজেলা অটোরিক্সা ছিনতাই চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার, আলামত উদ্ধার বগুড়া নিশিন্দারা কারবালা মাদ্রাসায় দুই শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত করেছে অপর এক শিক্ষার্থী দুপচাঁচিয়ার কৃতি ক্রিকেটার যামী জাতীয় অনুর্ধ্ব-১৭ স্কিল ক্যাম্পের জন্য মনোনীত সংবাদ সম্মেলন করলেন আওয়ামী লীগের  শেরপুর-৩ আসনের সাংসদ  সদস্য  পদে মনোনয়ন  প্রার্থী  নাসরিন বেগম ফাতেমা দুপচাঁচিয়া গোবিন্দপুরে ইরামতী খালের সৌন্দর্যবর্ধনে পরিচ্ছন্ন অভিযান “নির্দলীয় সরকারের অধীনে আগামী সংসদ নির্বাচন হতে হবে” বগুড়ার জনসভায় ডাঃ খন্দকার মোশারফ বগুড়ার নন্দীগ্রামে বোনের বাড়িতে বেড়াতে এসে ধর্ষন, ধর্ষক গ্রেফতার

কাউন্টারে টিকিট নেই, মিলছে দালালের হাতে

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২৪ মে, ২০১৯
  • ১৬২০ ভিউ টাইম

News Dex গ্রামে সবার সঙ্গে ঈদ করার আনন্দই আলাদা। আর এ ঈদকে সামনে রেখে চলছে  ট্রেনের টিকিট সংগ্রহের কাজ। কথা একটাই যেকোনো মূল্যে চাই সোনার হরিণ নামক ট্রেনের টিকিট। তবে কাউন্টারে টিকিট না পাওয়া গেলেও পাওয়া যাচ্ছে দালালদের হাতে।

শুক্রবার (২৪ মে) ভোর বেলায় রাজধানীর জুরাইন থেকে টিকিট সংগ্রহে কমলাপুর আসেন আবু তালেব। তিনি বলেন, জুরাইন থেকে ভোর বেলা টিকিটের জন্য স্টেশনে আসছি।ঘণ্টার পার ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকেও মিলছে না টিকিট। অধিকাংশ টিকিট চলে গেছে দালালদের হাতে। প্রতি টিকিটে অতিরিক্ত ৪ থেকে ৫শ’ টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত দিয়ে টিকিট নিতে বাধ্য করা হচ্ছে।

রেলওয়ে স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, এবার কমলাপুর স্টেশনে ২০টি কাউন্টারে এক যোগে টিকিট বিক্রি হচ্ছে। তাও সামাল দিতে পারছে না। এর মধ্যে নানা ধরণের ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে কর্মকর্তাদের।

জিজ্ঞাসাবাদে পরিচয় গোপন রেখে হাসিবুল নামে এক দালাল বলেন, ভাই আমরা  এসব দালালি করি পেটের দায়ে। আর যারা আমাদের কাছে টিকিট দিচ্ছে, তারা দিনে প্রচুর টাকা নিয়ে ঘরে ফিরছে। ওরা রেল কর্মকর্তা কসাই,দাম ছাড়ে না। টাকা বেশি হলে ওরা টিকিট ব্যবস্থা করে দিতে মরণ পন চেষ্টা করে।তবে টিকিট না থাকলে তখন দাঁড়িয়ে যাওয়ার টিকিট দিতে সহযোগিতা করে থাকে।

সরেজমিনে দেখা যায়, টিকিটের আশায় কমলাপুরে রাত পার করছেন প্রত্যাশীরা। কেউ তার কাঙ্খিত টিকিট পেলে হাফ ছেড়ে বাঁচেন। মহা আনন্দে স্টেশন ত্যাগ করেন,রংপুরের লাইলী বেগম,তিনি বলেন,ভাই সাহরির সময় কমলাপুর স্টেশনে এসেছি।আল্লাহর রহমতে ছেলে মেয়ে নিয়ে দেশে যেতে পারবো কি না নিশ্চতায় আছি।

দয়াকরে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরী আরো খবর...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।

Developed By VorerSokal.Com
newspapar2580417888