বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৫০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দুপচাঁচিয়ায় ভাগ্নিকে ধ র্ষণের অ ভিযোগে খালু গ্রে ফতার উপজেলা নির্বাচন ২০২৪ নোয়াখালী,বেগমগঞ্জ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও শহীদ কামারুজ্জামানের সমাধীতে আরসিআরইউ’র শ্রদ্ধা বগুড়ার সেরা ফটোগ্রাফার হিসেবে আইফোন জিতলেন আরিফ শেখ দুপচাঁচিয়ায় জোহাল মাটাইয়ে ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন রাজশাহী কলেজ শিক্ষার্থীদের ভাবনায় গৌরবদীপ্ত বিজয় দিবস বর্ণাঢ্য আয়োজনে বগুড়ায় যুবলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত আর্থিক সহায়তা প্রদান করলেন ফাঁপোর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মেহেদী হাসান বগুড়ায় টিএমএসএস মেডিকেল কলেজের ক্যান্সার সেন্টার পরিদর্শন দুপচাঁচিয়ায় বিউটি পার্লারে অভিযান জরিমানা

দুপচাঁচিয়া জে.কে ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে প্রভাষক নিয়োগের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১ জুলাই, ২০১৯
  • ২৩৬৪ ভিউ টাইম

দুপচাঁচিয়া (বগুড়া) প্রতিনিধি
দুপচাঁচিয়া উপজেলা সদরের জাহানারা কামরুজ্জামান (জে.কে) ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদের বিরুদ্ধে প্রভাষক নিয়োগের নামে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। পার্শ্ববর্তী জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল উপজেলার আলমপুর গ্রামের গোলাম মওলা খান এ বিষয়ে কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি স্থানীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব এ্যাড. নুরুল ইসলাম তালুকদারের নিকট অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, ২০১৪ সালে উক্ত জাহানারা কামরুজ্জামান কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগে প্রভাষক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। গোলাম মওলা খানের ছেলে অলিউর রহমান আবেদন করেন। কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদ প্রভাষক পদে অলিউর রহমানকে নিয়োগের জন্য কলেজের উন্নয়নের স্বার্থে ১০ লক্ষ টাকা উৎকোচ গ্রহণ করেন। নিয়ম মাফিক নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ নির্ধারন করা হয়। অধ্যক্ষের অদূরদর্শিতা এবং অদক্ষতার কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি নিয়োগ বোর্ডে উপস্থিত না হওয়ায় নিয়োগ পরীক্ষাটি স্থগিত হয়ে যায়। অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদ পূনঃরায় নিয়োগ বোর্ড গঠনের আশ্বাস প্রদান করেন। এর মাঝে সরকারি ভাবে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রভাষক নিয়োগ স্থগিত করে এনটিআরসিএ এর মাধ্যমে নিয়োগ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারী হয়। গোলাম মওলা খান তার ছেলের প্রভাষক পদে নিয়োগের প্রদানকৃত ১০ লক্ষ টাকা ফেরত দানের জন্য অধ্যক্ষকে চাপ প্রদান করেন। অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদ ৫ লক্ষ টাকা প্রদান করেন। বাঁকি ৫ লক্ষ টাকা ফেরত প্রদান না করে তাল বাহানা করে সময় ক্ষেপন করতে থাকেন। বাধ্য হয়ে এই ৫ লক্ষ টাকা ফেরত প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গোলাম মওলা খান নিজেই লিখিত ভাবে এই আবেদন করেন। আবেদনে আরো উল্লেখ করা হয় তার ছেলে অলিউর রহমান বর্তমানে বেকার ও মানবতর জীবন যাপন করছেন। অভিযোগটির অনুলিপি উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের নিকট ও প্রেরণ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে গতকাল ১ জুলাই সোমবার কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি স্থানীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব এ্যাড. নুরুল ইসলাম তালুকদারের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি অভিযোগ প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ দিকে কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদের সাথে তারই অফিস কক্ষে এ বিষয়ে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, অভিযোগটি ঠিক নয়। তিনি আরো বলেন উক্ত অভিযোগকারী গোলাম মওলা খান কিংবা তার ছেলে অলিউর রহমান খানের সাথে তার কোন পরিচয় নেই।

দয়াকরে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরী আরো খবর...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।

Developed By VorerSokal.Com
newspapar2580417888