বগুড়ার নন্দীগ্রামে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ের হাত থেকে রক্ষা পেল সপ্তম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রী।
শুক্রবার রাত ১২টার দিকে উপজেলার ভাটগ্রাম ইউনিয়নের কাথম গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সে কাথম সৈয়দ জুমুল দেওয়ান বালিকা দাখিল মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী।
ইউএনও কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, একই গ্রামে কাশেমের ছেলে আজাদ আলী সঙ্গে মেয়ের বিয়ে ঠিক করেন বাবা-মা। সে মোতাবেক কনের বাড়িতেই গভীর রাতে বিয়ের আয়োজন করা হয়। বিষয়টি জানতে পেরে রাতেই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোছা. শারমিন আখতার বিয়ে বাড়িতে হাজির হন। ইউএনও’র উপস্থিতি টের পেয়ে বর ও বিয়ে বাড়ির লোকজন পালিয়ে যায়। এ সময় বিয়ে বন্ধ করে দেন ইউএনও।নন্দীগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. শারমিন আখতার বলেন, বাল্যবিয়ে হচ্ছে এমন গোপন খবরে অভিযান চালানো হয়। এ সময় বরসহ অন্য লোকজন পালিয়ে যায়। পরে মেয়ের বাবা-মা এই মর্মে মুচলেকা দেন যে মেয়ের ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত তার বিয়ে দিবেন না। আবারও বাল্যবিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে
Leave a Reply