বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দুপচাঁচিয়ায় ভাগ্নিকে ধ র্ষণের অ ভিযোগে খালু গ্রে ফতার উপজেলা নির্বাচন ২০২৪ নোয়াখালী,বেগমগঞ্জ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও শহীদ কামারুজ্জামানের সমাধীতে আরসিআরইউ’র শ্রদ্ধা বগুড়ার সেরা ফটোগ্রাফার হিসেবে আইফোন জিতলেন আরিফ শেখ দুপচাঁচিয়ায় জোহাল মাটাইয়ে ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন রাজশাহী কলেজ শিক্ষার্থীদের ভাবনায় গৌরবদীপ্ত বিজয় দিবস বর্ণাঢ্য আয়োজনে বগুড়ায় যুবলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত আর্থিক সহায়তা প্রদান করলেন ফাঁপোর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মেহেদী হাসান বগুড়ায় টিএমএসএস মেডিকেল কলেজের ক্যান্সার সেন্টার পরিদর্শন দুপচাঁচিয়ায় বিউটি পার্লারে অভিযান জরিমানা

সাতক্ষীরায় ইউপি চেয়ারম্যান কর্তৃক মহিলা সদস্য লাঞ্ছিতের অভিযোগ

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২০
  • ৪৯৭ ভিউ টাইম

আজহারুল ইসলাম সাদী সাতক্ষীরা প্রতিনিধিঃ

সাতক্ষীরা সদরের বাঁশদহা ইউপি চেয়ারম্যান এসএম মোশারফ হোসেন কর্তৃক একই ইউপির সংরক্ষিত মহিলা সদস্য সাবিনা ইয়াসমিন লাঞ্ছিত ও জখমের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা গেছে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বাঁশদহা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেনের দুর্নীতি প্রকাশ পাওয়ার এক পর্যায়ে ইউপি সদস্যরা একত্রিত হয়ে বিভিন্ন দপ্তরে চেয়ারম্যানের নামে অভিযোগ করে। পরবর্তীতে সাতক্ষীরা সদর সংসদ সদস্য মোস্তাক আহমেদ রবি এর সহযোগিতায় ইউপি সদস্য ও চেয়ারম্যানের আপস-মীমাংসা হয়। সে অনুযায়ী ১৪ ই জানুয়ারি দুপুরে চেয়ারম্যান ইউনিয়ন পরিষদের এক সাধারণ সভার আয়োজন করে। উক্ত সভায় চেয়ারম্যানের নামে অভিযোগ কারি ইউপি সদস্যগণকে চেয়ারম্যান গালিগালাজ সহ বিভিন্ন প্রকারের অপমানজনক কথা বলতে থাকে। এমনকি ইউপি চেয়ারম্যান সদস্যদের কাছে থাকা মোবাইল ও তার সহযোগীরা নিয়ে নেয়। পরবর্তিতে ইউপি সদস্যরা নিজ নিজ বাড়ির পথে আসার সময় ৭,৮,৯ নম্বর মহিলা সদস্য সাবিনা ইয়াসমিনকে মিঠু নামের চেয়ারমেনের পোষা গুন্ডাবাহিনী বাহিনী ইট দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করে বলে জানা গেছে, এসময় ওই মহিলা সদস্য সাবিনা ইয়াসমিন অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে স্থানীয় পথচারীরা তাকে উদ্ধার করে বাড়ি পৌঁছে দেয়। পরবর্তীতে সাতজন ইউপি সদস্য একত্রিত হয়ে সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমানের কাছে অভিযোগ প্রকাশ করলে তিনি তাদেরকে বিচারের আশ্বাস দেন। এবং একটি মামলা দায়ের করতে বলেন। এ বিষয়ে সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। এবং তিনি বলেন আমার ফোর্সরা ইতিমধ্যে গুন্ডা মিঠুকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি। এ বিষয়ে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছে জানতে চাইলে তিনি ঘটনা সম্পর্কে অস্বীকার করেন।

দয়াকরে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরী আরো খবর...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।

Developed By VorerSokal.Com
newspapar2580417888