কুমারি মাতাকে এ সম্পর্কে জানতে চাইলে বলেন আমার বিয়ে হয়েছে। স্বামীর নাম মিনহাজুল ইসলাম। তার বাড়ী নীলফামারী জেলার সদর উপজেলার থানা সংলগ্ন এলাকায় ইয়াকুব আলীর ছেলে। সে একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা পিডিএফ এ কর্মরত আছে। সম্প্রতি ঠাকুরগাঁও থেকে বদলী হয়ে রংপুরে অবস্থান করছে। এ প্রসঙ্গে ঐ কিশোরীর মায়ের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি কেঁদে কেঁদে বলেন আমার মেয়ের সাথে মিনহাজুল নামে এক ছেলের সম্পর্ক ছিল। ঐ ছেলে আজকেও আমাকে ফোন দিয়েছে। সে সন্তান নষ্ট করার জন্য গতকাল আমার মেয়েকে ঔষধ খাওয়ার পরামর্শ দেয়। মিনহাজুল ইসলামের সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হলে ঐ কিশোরী মেয়ের সাথে সম্পর্কের বিষয়ে সত্যতা প্রকাশ করেন।
আধুনিক সদর হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডাঃ নাদিরুল আজিজ চপল বলেন বিষয়টি শুনেছি। ঐ কিশোরীর বাড়ী শহরের নিশ্চিন্তপুর মহল্লায়। সে মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। কিশোরীটি সুুস্থ আছে। ঠাকুরগাঁও সদর থানা ওসি তানভিরুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়টি আমার জানা নেই। খবর নিয়ে জানানো হবে।
Leave a Reply