শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চিলমারী-রৌমারী নৌরুটে ফেরি উদ্বোধন দুপচাঁচিয়ায় উপ-সচিব ইলিয়াস মেহেদীর সাথে মতবিনিময় চিলমারী নদীবন্দরে ফেরি কুঞ্জলতা ফেরি উদ্বোধনের অপেক্ষায় দুপারের মানুষ নব যোগদানকারী ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার শেরপুর ঝিনাইগাতীতে বিভিন্ন  সংগঠনের সাথে মতবিনিময় করেন  রাজনৈতিক অঙ্গনে আবারো সক্রিয় বেনাপোলের মাদক ব্যবসায়ী মীর আলম দুপচাঁচিয়ায় নাগর নদে পড়ে শি শুর মৃ ত্যু ১০ বোতল ভারতীয় মদ সহ দুইজনকে আটক করেছে ঝিনাইগাতী  থানা পুলিশ  দুপচাঁচিয়ায় স্কুল ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে না পাড়ায় বিক্ষুব্ধ ছাত্রদের হাতে প্রধান শিক্ষক লাঞ্ছিত  বগুড়ায় সন্ত্রাসীদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে আশিক নামের এক যুবকের হাত ও পা বিচ্ছিন্ন বগুড়ায় প্রকাশ্য দিবালোকে কলেজের প্রভাষককে কু পিয়ে হ ত্যা

ঠাকুরগাঁয়ের ইরি-বোর ধানের ভালো ফলনের সম্ভবনা রয়েছে

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১ মে, ২০২০
  • ৪২৭ ভিউ টাইম
মোঃ মজিবর রহমান শেখ ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি,, ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলা গুলোতে খাদ্য ভান্ডার হিসেবে খ্যাত । ঠাকুরগাঁও জেলার ৫ টি উপজেলা হরিপুর- রানীশংকৈল- পীরগঞ্জ- বালিয়াডাঙ্গী- ঠাকুরগাঁও সদর সহ দিগন্ত জুড়ে ইরি-বোরো ধানের সবুজ রঙে ভরা মাঠ। যতদূর চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ। এ সবুজ রঙ বলে দিচ্ছে গ্রামবাংলার প্রান্তিক কৃষকেরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলা ইরি-বোরো ধান চাষের দৃশ্য। চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে ধানের ভাল ফলনের বুকভরা আশা করছে চাষিরা। শেষ মূহুর্তে তেমন কোন রোগ-বালাই দেখা না দিলেও কৃষকরা বোরো ধানের ক্ষেতে নিবির পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে। ঠাকুরগাঁও জেলা কৃষি বিভাগের পরামর্শে আধুনিক পদ্ধতিতে আগাম ধান চাষ করায় কোন প্রাকৃতিক দূযোগ এখন পযর্ন্ত হানা না দেওয়ায় ঠাকুরগাঁও  জেলায়  ইরি-বোরো ধানে সবুজে ভরা মাঠে এখন দোল খাচ্ছে ধানের গাছ। ঠাকুরগাঁও কৃষি বিভাগ বলছে, চলতি মৌসুমে বাম্পার ফলনের সম্ভবনা রয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় সঠিক সময়ে চারা লাগানো নিবিড় পরিচর্যা,নিয়মিত বিদ্যুৎ সরবরাহ, যথা সময়ে সেচ দেওয়া ও সার সংকট না থাকায় ঠাকুরগাঁও জেলায় চলতি মৌসুমে ইরি-বোরো ধানের বাম্পার ফলনের সম্ভবনা রয়েছে। ইতি মধ্যে ধানের শীষ বাড়ানো শুরু হয়েছে। আগামী এক শপ্তাহের মধ্যে বৃষ্টিপাত হলে রোগ বালাই অনেকাংশে থাকবেনা বলে কৃষি অফিস বলছেন। বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার পাড়িয়া ইউনিয়নের  কৃষক সাদেকুল ইসলাম জানান,আমি চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে ৫ বিঘা জমিতে ধান লাগিয়েছি। সেচ সংকট না থাকা, কৃষি অফিস থেকে উপযুক্ত সময়ে সার প্রয়োগের পরামর্শ ও সঠিক সময়ে ধান লাগানোর কারণে এই পর্যন্ত ধানের অবস্থা খুবই ভাল। ইতিমধ্যে অর্ধেক জমিতে ধানের শীষ বের হয়েছে। প্রাকিৃতিক কোন দূর্যোগ না হলে বিগত বছর গুলোর তুলনায় এবছর ধানের ফলন বেশি হবে বলে আশায় বুক বেধেছেন তারা। কাটা-মাড়াই মৌসুমে ধানের দর ভাল থাকলে কিছুটা লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা আছে। তারপরও কয়েক দিন ধরে কালবৈশাখীর আনাগুণা হালকা বাতাস ও মাঝারি বৃষ্টিপাত দেখে অনেকটা আতংকে আছি। ঠাকুরগাঁও জেলা কৃষিবিদ আফতাব হোসেন  জানান, চলতি মৌসুমে ঠাকুরগাঁও জেলা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি ধান চাষ হয়েছে। শেষ পযর্ন্ত আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ঠাকুরগাঁও জেলায় ইরি-বোরো ধানের বাম্পার ফলনের সম্ভবনা রয়েছে। বর্তমানে ঠাকুরগাঁও জেলার  প্রতিটি মাঠের ধানগুলো প্রায় ৪০% এর মত শীষ বের হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে আমার লোকজন কৃষকের সাথে ধান ঠিক রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সকল ধরণের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে।

দয়াকরে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরী আরো খবর...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।

Developed By VorerSokal.Com
newspapar2580417888