এই মানুষটি নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ও তার পরিবারের কথা না ভেবে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন ঠাকুরগাঁও জেলার মানুষের জন্য। শুধু তিনিই নন সাথে তার নির্দেশনায় জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন সহ জেলার বিভিন্ন প্রশাসনের কর্মকর্তাগণ তাদের নিজের জীবনের কথা ও পরিবারের কথা না ভেবে একই ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তারা। এই সব কাজ সহ নানান কাজ করার জন্য প্রশাসনকে অনেক কিছুর সম্মুখীনও হতে হয়েছে। তার পরেও এমনিভাবে ঠাকুরগাঁও জেলার মানুষকে ভালোবেসে, ঠাকুরগাঁওবাসীর মঙ্গলের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন তারা। যেমনটা ঠাকুরগাঁও জেলার সাবেক জেলা প্রশাসক আব্দুল আওয়াল ঠাকুরগাঁও জেলার মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে ছিলেন তেমনি বর্তমান জেলা প্রশাসক ড. কে এম কামরুজ্জামান সেলিম তিনিও ঠাকুরগাঁওবাসীর সুখে-দুঃখে, সময় ও অসময়ে পাশে আছেন। অনেকেই মন্তব্য করতে পারেন যে, তার দায়িত্ব তিনি পালন করছেন। হ্যাঁ তার দায়িত্ব তিনি বা তারা পালন করছেন ঠিকি। কিন্তু বাংলাদেশের নাগরিক যারা আছি আমাদেরও তো দেশের মানুষের জন্য বা দেশের জন্য কিছু করার দায়িত্ব আছে। আমরা কি ঠিক মতো আমাদের সেই দায়িত্ব গুলো পালন করছি কি? আমরা কি আমাদের নিজের জীবনের, নিজের পরিবারের সুরক্ষার দায়িত্ব টুকুই কি ঠিক মতো পালন করতে পারছি? আমরা কি শুধু হাট বাজার, দোকান-পাট ও শপিংমল গুলোতে জমায়েত করা থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পেরেছি? শুধু বাংলাদেশ সরকার বা সরকার প্রধান, জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, সাংবাদিক, গণমাধ্যমকর্মী, মিডিয়াকর্মীসহ বিভিন্ন দলীয় নেতাকর্মীদের দোষারোপ করি বা দোষত্রুটি দিয়ে থাকি। কিন্তু নিজের দোষকুটি দিকে কে কতোটা দৃষ্টি দিয়েছি আমরা বা তা সংশোধন করার চেষ্টা করছি? আমরা প্রত্যেকে নিজ নিজ স্থান থেকে নিজেরা সচেতন না হলে সরকারের বা প্রশাসনের একার পক্ষে কখনোই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা বা ঠিক করা সম্ভব না ।
Leave a Reply