শনিবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বর্ণাঢ্য আয়োজনে বগুড়ায় যুবলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত আর্থিক সহায়তা প্রদান করলেন ফাঁপোর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মেহেদী হাসান বগুড়ায় টিএমএসএস মেডিকেল কলেজের ক্যান্সার সেন্টার পরিদর্শন দুপচাঁচিয়ায় বিউটি পার্লারে অভিযান জরিমানা দুপচাঁচিয়ায় নাশকতা মামলায় জামায়াত কর্মী গ্রেফতার  দুপচাঁচিয়ায় জাতীয় যুব দিবস পালিত দুপচাঁচিয়ায় না’শকতা মামলায় বিএনপি’র নেতাসহ দুইজন গ্রে ফতার দুপচাঁচিয়ায় বিএনপি কর্মী ও মা দক বিক্রেতাসহ গ্রে ফতার তিন বেনাপোলে মাদক সম্রাট বাদশার ছেলে ইয়ামিন সোনার বার ও হুন্ডির টাকা সহ আটক দুপচাঁচিয়া পৌরসভার পূজামন্ডপ পরিদর্শন ও আর্থিক অনুদান দিলেন মেয়র প্রার্থী প্রভাষক তৌহিদুল হোসেন মহালদার

বগুড়ায় ৭২ ঘন্টার ব্যবধানে আবারও প্রকাশ্যে খুন হলো যুবলীগ নেতা আবু তালেব।

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৪ জুন, ২০২০
  • ৩১২ ভিউ টাইম

 আবারও বগুড়া শহরের আকাশতারা এলাকায় প্রকাশ্যে দিনে দুপুরে যুবলীগ নেতা আবু তালেব (৩২) কে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

রোববার (১৪ জুন) দুপুর দেড়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত আবু তালেব বগুড়া শহর যুবলীগের সাবগ্রাম বন্দর কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি আকাশতারা গ্রামের আব্দুস সামাদের পুত্র।

জানা গেছে, আবু তালেব সাবগ্রাম থেকে চাল কিনে বাড়ির দিকে যাচ্ছিলেন। বাড়ির কয়েক শ’ গজ অদূরে একদল দুর্বৃত্ত তার গতি রোধ করে। এরপর রাস্তার পাশে একটি কচুক্ষেতে ফেলে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে তারা পালিয়ে যায়। আকাশতারা এলাকায় দিনের আলোতে এই হত্যাকাণ্ডের সময় বগুড়া-গাবতলী সড়ক দিয়ে অসংখ্য মানুষ ও যানবাহন চলাচল করলেও কেউ এগিয়ে আসেনি দুর্বৃত্তদের হাত থেকে আবু তালেব কে রক্ষা করতে।

দু’দিন আগে গত শুক্রবার আকাশতারা এলাকাতে দিনের বেলায় কুপিয়ে হত্যা করা হয় সন্ত্রাসী শাকিল নামের এক বালু ব্যবসায়ীকে। নিহত আবু তালেব এর বগুড়া শহরের হকার্স মার্কেটে ব্যাগের দোকান ছিল। এছাড়া তিনি এলাকায় বালুর ব্যবসা করতেন।

প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২০১৫ সালে নিহত আবু তালেবের ঘনিষ্ঠ বন্ধু যুবলীগ নেতা মানিক খুন হন। সে সময় আবু তালেব মানিক হত্যা মামলার আসামি আল আমিন নামের এক যুবককে ধরে মারপিট করে পা ভেঙে দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেন। সেই আল আমিন ও তার সহযোগী রাফি গত শুক্রবারে সংঘটিত শাকিল হত্যা মামলার আসামি হয়ে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছে। আল আমিনের সহযোগী রাফিও ছিল যুবলীগ নেতা মানিক হত্যা মামলার আসামি।

তবে আবু তালেবকে হত্যার পেছনে সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ পুলিশ এবং এলাকাবাসী কেউ বলতে পারছে না। আবু তালেব হত্যাকাণ্ডের পর বগুড়ার পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভুঞা ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে নিহতের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছেন।

বগুড়া সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রেজাউল করিম বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের কারণ জানা যায়নি। জড়িতদের শনাক্ত করতে পুলিশের একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে।

পুলিশ নিহত আবু তালেবের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন।

দয়াকরে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরী আরো খবর...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।

Developed By VorerSokal.Com
newspapar2580417888