বুধবার, ২৯ মার্চ ২০২৩, ০৯:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ঝিনাইগাতীতে সহায়-সম্বলহীন নারীদের মাঝে এসডিএফের এককালীন নগদ অর্থ প্রদান বগুড়ায় নিশিন্দারা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান যখন আসামী অপরদিকে স্ত্রী কে ফিরে পেতে স্বামীর মামলা ঝিনাইগাতী ইউপি চেয়ারম্যানের নিজস্ব অর্থায়নে রাস্তার কাজ শুরু বগুড়ায় কলিন্স কসমেটিকসকে দুই লক্ষ টাকা জরিমানা ও প্রতিঠানটি সিলগালা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনার মধ্য দিয়ে পালিত হ্যলো  মহান স্বাধীনতা দিবস ঝিনাইগাতীতে ঝিনাইগাতীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে কুপিয়ে স্বামী-স্ত্রীকে  আহত বাংলাদেশ প্রেসক্লাব বগুড়া জেলা শাখার মহান স্বাধীনতা দিবসে শহীদদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ ঝিনাইগাতীতে গণহ”ত্যা দিবস পালিত ঝিনাইগাতী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থাদের বিদায় ও নবীনদের বরণ বগুড়ায় মাদক বিরোধী অভিযানে গাঁজা ও ইয়াবা ট্যাবলেট সহ গ্রেফতার – ১

রিজেন্টের পিআর শিবলী গ্রেপ্তার, সাহেদকে ধরতে অভিযান

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৯ জুলাই, ২০২০
  • ৩৩৩ ভিউ টাইম

রাজধানীর উত্তরার রিজেন্ট হাসপাতালের জনসংযোগ কর্মকর্তা (পিআর) তরিকুল ইসলাম শিবলীকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর নাখালপাড়া থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক আশিক বিল্লাহ দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘তার কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। এছাড়া এ ঘটনার মূল আসামি রিজেন্টের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদকে ধরতে বিভিন্নস্থানে অভিযান চলছে।’

মঙ্গলবার রাতে রিজেন্ট হাসপাতালের বিরুদ্ধে অনিয়মের ও প্রতারণার অভিযোগ ১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয় রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায়। রিজেন্ট হাসপাতালের মালিক মোহাম্মদ সাহেদসহ এ মামলার অন্যান্য আসামিরা হলেন- সাহেদের এপিএস পলাশ (২৮), মাসুদ পারভেজ (৪০), আব্দুর রশিদ খান জুয়েল (২৯), শিমুল পারভেজ (২৫), দীপায়ন বসু (৩২), মাহবুব (৩৩) ও সৈকত (৩৯)।

দণ্ডবিধির ৪০৬/ ৪১৭/৪৬৫/৪৬৮/৪৭১ ও ২৬৯ ধারায় এ মামলা করা হয়। মামলার এজাহারে বলা হয়, প্রায় ছয় হাজার ব্যক্তির করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষার নামে দুই কোটি ১০ লাখ টাকা আয় করলেও বিনামূল্যে চিকিৎসার কথা বলে এক কোটি ৯৬ লাখ টাকার একটি বিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে জমা দিয়েছে রিজেন্ট হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এই হাসপাতালের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদ নিজেকে ক্লিন ইমেজের ব্যক্তি বলে দাবি করলেও প্রকৃতপক্ষে সে একজন ধুরন্ধর, অর্থলিপ্সু ও পাষণ্ড। করোন রোগীদের টেস্ট রিপোর্ট নিয়ে প্রতারণা, বিশ্বাস ভঙ্গ জাল-জালিয়াতি, ভুয়া রিপোর্ট তৈরি, ভূয়া রিপোর্টকে খাঁটি বলে চালিয়ে দেওয়া এবং কোভিড-১৯ রোগ সংক্রমণের বিস্তারে ভূমিকা রাখার অপরাধ করেছে আসামিরা।

এ মামলায় যে সব ধারা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার সর্বোচ্চ শাস্তির ধারা হচ্ছে দণ্ডবিধির ৪৬৮। প্রতারণা করার উদ্দেশে জালিয়াতির এ ধারায় সর্বোচ্চ সাত বছর সশ্রম বা বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং সেই সঙ্গে জরিমানাও হতে পারে। এ ধারায় শুধু অর্থদণ্ডের কথা উল্লেখ নেই। অভিযোগ প্রমাণিত হলে শারীরিক সাজা খাটতেই হবে।

এদিকে র‌্যাবের অভিযানে আটক আহসান হাবীব (৪৫), আহসান হাবীব হাসান (৩৯), হাদিম আলী (২৫), কামরুল ইসলাম (১৭), রাকিবুল ইসলাম সুমন (৩৯), অমিত বনিক (৩৩), আব্দুস সালাম (২৫) ও আব্দুর রদি খান জুয়েলকেও (২৮) আসামি দেখানো হয়েছে।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লে. কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম জানান, সাহেদের বিরুদ্ধে কী কী অভিযোগ আছে সে বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু হচ্ছে।  তিনি যেন দেশের বাইরে যেতে না পারেন সে বিষয়েও নজর রাখা হচ্ছে।

দয়াকরে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরী আরো খবর...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।

Developed By VorerSokal.Com
newspapar2580417888