বুধবার, ২৯ মার্চ ২০২৩, ১০:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ঝিনাইগাতীতে সহায়-সম্বলহীন নারীদের মাঝে এসডিএফের এককালীন নগদ অর্থ প্রদান বগুড়ায় নিশিন্দারা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান যখন আসামী অপরদিকে স্ত্রী কে ফিরে পেতে স্বামীর মামলা ঝিনাইগাতী ইউপি চেয়ারম্যানের নিজস্ব অর্থায়নে রাস্তার কাজ শুরু বগুড়ায় কলিন্স কসমেটিকসকে দুই লক্ষ টাকা জরিমানা ও প্রতিঠানটি সিলগালা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনার মধ্য দিয়ে পালিত হ্যলো  মহান স্বাধীনতা দিবস ঝিনাইগাতীতে ঝিনাইগাতীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে কুপিয়ে স্বামী-স্ত্রীকে  আহত বাংলাদেশ প্রেসক্লাব বগুড়া জেলা শাখার মহান স্বাধীনতা দিবসে শহীদদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ ঝিনাইগাতীতে গণহ”ত্যা দিবস পালিত ঝিনাইগাতী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থাদের বিদায় ও নবীনদের বরণ বগুড়ায় মাদক বিরোধী অভিযানে গাঁজা ও ইয়াবা ট্যাবলেট সহ গ্রেফতার – ১

ঠাকুরগাঁয়ে হাঁসের খামার করে স্বাবলম্বী – নাহিদ কুরাইশি

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৯ আগস্ট, ২০২০
  • ২৪৫ ভিউ টাইম
 মোঃ মজিবর রহমান শেখ ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি,,ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলার পশ্চিম নারগুন ইউনিয়ন আনছারুল ইসলাম ছেলে হাসের খামার করে স্বাবলম্বী হয়েছে। ৬ বছর পূর্বে ধার দেনা করে প্রথমে ২০-২৫টি হাঁস কিনে পালন শুরু করেন। এরপর নাহিদ কুরাইশি কে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। এভাবেই শুরু হয় নাগিদ কুরাইশির এগিয়ে চলার পথ ।
নাহিদ কুরাইশি সৈয়দপুর ক্যান্ট পাবলিক স্কুলে এন্ড কলেজে লেখাপড়া করেন যখন মার্চ মাসে করোনাভাইরাস শুরু হয় তখন তার কলেজটি বন্ধ হয়ে যায়।  সে তখন কি করবে বাসায় এসে হাঁসের খামার নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে নাহিদ কুরাইশী, । কখন যে কলেজ খুলবে নাহিদ কুরাইশি কিছুই বলতে পারে না  । তাই সে সময় এটি কাজে লাগিয়ে নিজ বাড়িতে হাঁস লালন-পালন শুরু করে। বর্তমান তার খামারে তিনশ হাঁস রয়েছে। এর মধ্যে গড়ে ডিম দেয় ১০০ থেকে ১৫০ টির মতো। প্রতিটি ডিম বাজারে পাইকারি হিসেবে ৪০- ৫০ টাকা দরে প্রতিদিন মোট ডিম বিক্রি করেন ১ হাজার ৬০০ থেকে ২ হাজার ২৫০ টাকা। এ ছাড়া ৩-৪ মাস পর পর এক একটি পরিপক্ক হাঁস বাজারে বিক্রি করেন গড়ে ৩৫০ টাকায়। নাহিদ কুরাইশি জানান, তিনি হ্যাচারি থেকে হাঁসের বাচ্চা কিনে এনে খামারে পালন করেন। প্রতিটি হাঁস পরিপক্ক হতে খাদ্য ঔষুধ বাবদ খরচ হয় ৯০-১০০ টাকা। তিনি আরো বলেন, ‘প্রায় ৬ বছর ধরে হাঁস পালন করে আসছি ,আর হাঁসের খামারের আয় থেকে বর্তমান গরু-ছাগল ও জমি কিনেছি এবং পরিবার- পরিজনকে নিয়ে সুখে-শান্তিতে বর্তমান দিনযাপন করে আসছি। অথচ ৫-৬ বছর পূর্বে অনাহারে-অর্ধাহারে পরিবার-পরিজনকে নিয়ে কোনো রকমে দুবেলা দু-মুঠো ভাত খেতে পেরেছি।’ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের সুত্রে বলেন,‘খাল-বিল ও মৎস্য খামার হাঁস পালনের জন্য উপযোগী। হাঁস পালনের উপযোগী পরিবেশের কারণে অনেকেই নিজ উদ্যোগে হাঁসের খামার গড়ে তুলে স্বাবলম্বী হচ্ছেন, তেমনি ডিম ও মাংসের চাহিদা মেটাচ্ছেন। আমরা প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে হাঁস পালনকারীদের পরামর্শ ও সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছি।

দয়াকরে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরী আরো খবর...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।

Developed By VorerSokal.Com
newspapar2580417888