সোমবার, ০৫ জুন ২০২৩, ০২:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ইউপি চেয়ারম্যান, সদস্য ও সচিবগণের ৩দিন ব্যাপী “মৌলিক প্রশিক্ষণ “কোর্সে শেষ ঝিনাইগাতী উপজেলার আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ বগুড়া শহর শাখার ১৫ নং ওয়ার্ডে সদস্য সংগ্রহ ও বিশেষ কর্মীসভা অনুষ্ঠিত! জনপ্রিয় প্রার্থী মোঃ আব্দুল মোমিন প্রতীক লাটিম মার্কা শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগে সন্মান জনক পদ না দেওয়াই ভাইস চেয়ারম্যান ফাইমা আক্তারের সংবাদ সন্মেলন বগুড়ার নামুজা থেকে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার মহারশি নদীর বেড়িবাঁধ নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম বগুড়ার স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা নাহিদ হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা রবিনসহ গ্রেফতার- ৫ দুপচাঁচিয়ায় পৃথক দুই শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে দুইজন গ্রেফতার বগুড়া সোনাতলা থানায় আন্তঃজেলা অটোরিক্সা ছিনতাই চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার, আলামত উদ্ধার বগুড়া নিশিন্দারা কারবালা মাদ্রাসায় দুই শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত করেছে অপর এক শিক্ষার্থী

বগুড়ার শাহজাহানপুরে বসুন্ধরা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভুয়া প্যাথলজি রিপোর্ট প্রদান।

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২০
  • ৫০৪ ভিউ টাইম

খালেদ হাসান বগুড়া প্রতিনিধিঃ  বগুড়া জেলা শাজাহানপুর উপজেলা রাণীর হাট নামক স্থানে বসুন্ধরা ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ডাঃ রনক (এম.বি.বি.এস, পিএইচডি-প্যাথলজি, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ) এর প্যাথলজিস্ট হিসেবে সিল এবং ভুয়া স্বাক্ষর দীর্ঘ দিন থেকে ব্যাবহার করে আসছে রিপোর্ট প্যাডে।

বিষয়টি বিস্থারিত যানার জন্য ডঃ রনক এর সাথে দেখা করতে চাইলে করোনা পরিস্থিতির কারণে দেখা করতে অস্বীকার করেন।

পরে তিনি মুঠোফোনে গন-মাধ্যম কর্মীকে যানান, সেই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে তার সিল এবং স্বাক্ষর ব্যাবহার করার বিষয়টি এর আগেও শুনেছে এবং সেই ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিচালক মোঃ ফিরোজ কে তার সিল ও স্বাক্ষর ব্যবহার করতে নিষেধ করেন।

তার বক্তব্য অনুযায়ী ফিরোজ তার কথা অমান্য করে অনায়াসে ডাঃ রনকের সিল এবং স্বাক্ষর জালিয়াতি করে রিপোর্ট প্যাডে প্যাথলজিস্ট এর জায়গায় ভুয়া স্বাক্ষর দিয়ে রোগীদের ভুয়া রিপোর্ট দিয়ে প্রতারণা করে আসছে ডায়াগনস্টিক সেন্টার কর্তৃপক্ষ।

তিনি গণমাধ্যমকর্মীদের কে আরো বলেন তার সিল এবং স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ব্যাবহার বন্ধের জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন।

অন্যদিকে ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর সামনে বাহারি ডক্টর এর নাম লেখা থাকলেও যোগাযোগ করে যানা গেছে সেই ডাক্তারা কেউ সেখানে বসেন না।

সরেজমিনে গিয়ে যানা যায় সেই ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিচালক নিজেই মেডিকেল টেকনোলজিস্ট হিসাবে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্যাথলজি বিভাগের বর্তমান কর্মরত আছেন।

সেই মেডিকেলে ডক্টর এর এ্যাফরোন পরে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে গিয়ে রোগীদের হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগের লোক হিসেবে পরিচয় দিয়ে বিব্রত করে ব্লাড স্যাম্পল কালেকশন করেন, এবং তার ডায়াগনস্টিক সেন্টার বেতন ভুক্ত সাকিল নামের সেই কর্মচারির মাধ্যমে তার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে স্যাম্পল নিয়ে ডাঃ রনকের সিল এবং স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ভুয়া রিপোর্ট প্রদান করেন।
যা একজন হাসপাতালে সরকারি কর্মচারী হিসেবে আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ এবং আইন বিরোধী কাজ হিসেবে গণ্য হয়।

দীর্ঘদিন ধরে মানুষের সঙ্গে এভাবে প্রতারণা করে আসছেন প্রতারক মোঃ ফিরোজ।

তাই এলাকাবাসী এই বসুন্ধরা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিচালক প্রতারক ফিরোজকে অতি দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দেওয়ার জন্য ভ্রাম্যমাণ আদালত ও সংশ্লিষ্ট আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সুদৃষ্টি কামনা করছেন।।

দয়াকরে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরী আরো খবর...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।

Developed By VorerSokal.Com
newspapar2580417888