শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চিলমারী-রৌমারী নৌরুটে ফেরি উদ্বোধন দুপচাঁচিয়ায় উপ-সচিব ইলিয়াস মেহেদীর সাথে মতবিনিময় চিলমারী নদীবন্দরে ফেরি কুঞ্জলতা ফেরি উদ্বোধনের অপেক্ষায় দুপারের মানুষ নব যোগদানকারী ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার শেরপুর ঝিনাইগাতীতে বিভিন্ন  সংগঠনের সাথে মতবিনিময় করেন  রাজনৈতিক অঙ্গনে আবারো সক্রিয় বেনাপোলের মাদক ব্যবসায়ী মীর আলম দুপচাঁচিয়ায় নাগর নদে পড়ে শি শুর মৃ ত্যু ১০ বোতল ভারতীয় মদ সহ দুইজনকে আটক করেছে ঝিনাইগাতী  থানা পুলিশ  দুপচাঁচিয়ায় স্কুল ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে না পাড়ায় বিক্ষুব্ধ ছাত্রদের হাতে প্রধান শিক্ষক লাঞ্ছিত  বগুড়ায় সন্ত্রাসীদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে আশিক নামের এক যুবকের হাত ও পা বিচ্ছিন্ন বগুড়ায় প্রকাশ্য দিবালোকে কলেজের প্রভাষককে কু পিয়ে হ ত্যা

বগুড়া তরমুজ বিক্রি হচ্ছে কেজিতে- বিপাকে কৃষক ভোগান্তি !-ভোরের সকাল

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২১
  • ২৮১ ভিউ টাইম

 আতাউর রহমান বগুড়া জেলা প্রতিনিধিঃ

বগুড়া সুস্বাদু রসালো মৌসুমী ফলের মধ্যে তরমুজ অন্যতম।কিন্ত কেজি দরে মেপে বিক্রয়ের সিন্ডিকেড ব্যবসায়ীদের আকাশচুম্বী দামের হেরফের জন্য অনেকের পক্ষে তরমুজ কিনে খাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তরমুজের মধ্যস্তভোগী একটি ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। পান্তিক কৃষক সারা বছরের কস্টের ফসলের ন্যায্য দাম পাচ্ছে না, অন্যদিকে ভোক্তারা আকাশচুম্বী দামের জন্য অনেকের পক্ষে এই মৌসুমী ফল কিনে খাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। ব্যবসায়ী সুযোগ পেয়েছে মাহেরমজান এবং বৈশাখের তপ্তরৌদের তীব্রতা যতই বাড়ে ব্যবসায়ীরা তরমুজের দাম ততই বাড়িয়ে দেয়।পান্তিক চাষীদের কাছ থেকে পুরো একটি তরমুজ পাইকারি কিনে ৪০ / ৫০ টাকা এবং শ-হিসাবে কিনেন নেওয়া হয় অথচ ঐ তরমুজ ভোক্তার কাছে ঢাকা সহ বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে কেজি হিসাবে বিক্রি করা হয়। প্রতি কেজি তরমুজের দাম ৫৫ / ৬০ টাকা তাতে একটা তরমুজের দাম পড়ে ৪০০ /৫০০ টাকা । এটা বড়ই অনিয়ম দুর্নীতি দেখার জন্য ভোক্তা আধিকার ফাউন্ডেশন কি ভূমিকা রাখছে জনমনে তাই প্রশ্ন। কৃষকের উৎপাদিত প্রতিটি পণ্য কৃষক ন্যায্যমূল্য পায় না। পান্তিক কৃষকের দামে আর ভোক্তার দামের পাথক্য অনেক বেশী। অর্থনৈতিক ভাবে কৃষক নির্যাতিত প্রতারিত হয়। অন্যদিকে ফলের দাম আকাশ পাতাল হের ফের হওয়ার কারণে অধিকাংশ ভোক্তাদের কিনে খাওয়ার সামান্য থাকে না। প্রতিটি ফল ওফসলের ক্ষেত্রে কৃষকরা ন্যায্য দাম থেকে বঞ্চিত হয়। মধ্যস্তভোগী দালাল বা ফইরারা গরীব কৃষক ও ভোক্তার ভাগো কুড়াল মারে। সরকারের উচিৎ কৃষক ও ভোক্তার মাঝে দামের সমন্বয় ঘটিয়ে যাতে কৃষক ন্যায্য দাম পায় এবং ভোক্তা ন্যায্য মূল্যে কিনে মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে পারে ।আমরা দেখেছি এক সময় বগুড়ায় – বেগুনের দাম ২ টাকা কেজি ঢাকায় ঐ বেগুন তখন ৪০ টাকা কেজি । দামের এ অরাজকতা, দুর্নীতি,অত্যাচার থেকে কৃষক ও ভোক্তাদের মুক্তি দিতে হবে। ভোক্তাদের মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে একান্ত প্রয়োজন। তরমুজ ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভাঙ্গার জন্য প্রশাসনিক সহযোগিতা প্রয়োজন ।

দয়াকরে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরী আরো খবর...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।

Developed By VorerSokal.Com
newspapar2580417888