শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
দুপচাঁচিয়ায় ভাগ্নিকে ধ র্ষণের অ ভিযোগে খালু গ্রে ফতার উপজেলা নির্বাচন ২০২৪ নোয়াখালী,বেগমগঞ্জ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও শহীদ কামারুজ্জামানের সমাধীতে আরসিআরইউ’র শ্রদ্ধা বগুড়ার সেরা ফটোগ্রাফার হিসেবে আইফোন জিতলেন আরিফ শেখ দুপচাঁচিয়ায় জোহাল মাটাইয়ে ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন রাজশাহী কলেজ শিক্ষার্থীদের ভাবনায় গৌরবদীপ্ত বিজয় দিবস বর্ণাঢ্য আয়োজনে বগুড়ায় যুবলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত আর্থিক সহায়তা প্রদান করলেন ফাঁপোর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মেহেদী হাসান বগুড়ায় টিএমএসএস মেডিকেল কলেজের ক্যান্সার সেন্টার পরিদর্শন দুপচাঁচিয়ায় বিউটি পার্লারে অভিযান জরিমানা

ইফতারির আগমুহূর্তে বেশি ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯
  • ১৬১০ ভিউ টাইম

যাতায়াতে দুর্ভোগের শিকার ৯৫ শতাংশ * রাইড শেয়ারিংয়ের মোটরসাইকেল বেপরোয়া

বেলাল হোসেন নিউজ ডেক্স: রাজধানীতে চলাচলকারী যাত্রীরা সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছেন ইফতারির আগমুহূর্তে। পরিবর্তিত অফিস সময় অনুযায়ী যানজট, গণপরিবহন সংকটসহ নানা কারণে যাত্রীরা এ ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। বিশেষ করে বিকাল ৩টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত নগরীতে চলাচলকারী বাস-মিনিবাসের প্রায় ৯৭ শতাংশ সিটিং সার্ভিসের নামে দরজা বন্ধ করে যাতায়াত করছে। এতে মাঝপথের বিভিন্ন স্টপেজের যাত্রীরা চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে। বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতির এক প্রতিবেদনে শনিবার এসব তথ্য জানানো হয়েছে। সমিতির ৩টি টিম ৭ দিন রাজধানীর কয়েকটি স্পট পর্যবেক্ষণ করে এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিটিং সার্ভিসের নামে চলাচলকারী বাসগুলো সরকার নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে অনেক বেশি ভাড়া আদায় করছে। অন্যদিকে সিএনজিচালিত অটোরিকশার শত ভাগই চুক্তিতে চলাচল করছে। এতে মিটারের ৩-৪ গুণ বেশি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। আর রাইড শেয়ারিংয়ের মোটরসাইকেলগুলো বিকাল ৪টার পর থেকে অ্যাপসের পরিবর্তে খেপে ৩-৪ গুণ অতিরিক্ত ভাড়ায় যাত্রী বহন করে। অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ছাড়াও বেপরোয়া গতিতে চলে এসব মোটরসাইকেল। কোন কোন বাস কোম্পানি বেশি ভাড়া আদায় করছে কিংবা কোন গাড়ি দরজা বন্ধ করে চলছে সেসব নাম প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হয়নি।

তবে প্রতিবেদনে বলা হয়, ৯০ শতাংশ যাত্রী রমজানে গণপরিবহন ব্যবস্থার এসব কর্মকাণ্ডে তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেন। ৯৫ শতাংশ যাত্রী প্রতিদিন যাতায়াতে দুর্ভোগের শিকার হন। ৯৮ শতাংশ যাত্রী অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের শিকার হন। ৬৮ শতাংশ যাত্রী চলন্ত বাসে উঠানামা করতে বাধ্য হন। সিটিং সার্ভিসের নামে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়েও ৩৬ শতাংশ যাত্রী দাঁড়িয়ে যেতে বাধ্য হন। হয়রানির শিকার হলেও অভিযোগ কোথায় করতে হয় তা জানেন না ৯৩ শতাংশ যাত্রী। তবে ৯০ শতাংশ যাত্রী মনে করেন অভিযোগ করে কোনো প্রতিকার পাওয়া যায় না বলেই তারা অভিযোগ করেন না।

প্রতিবেদেন বলা হয়, একমাত্র বিআরটিসি ও হাতোগোনা কয়েকটি কোম্পানির বাস লোকাল হিসেবে চলাচল করে। এসব বাসে ‘মাঝপথে’র যাত্রীরা বাদুরঝোলা হয়ে যাতায়াত করেন।

দয়াকরে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরী আরো খবর...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।

Developed By VorerSokal.Com
newspapar2580417888