মোঃ আতাউর রহমান শিবগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধিঃ মোছাঃ রহিমা বিবি পিতা রহিম, নাটোর সিংড়া থানায় অবস্থান করতো, এদিকে তার স্বামী মোঃ সাহেব পিতা মোঃ গোলজার ফকির বগুড়া শিবগঞ্জ উপজেলার মাঝিহট্ট ইউপি গোবিন্দপুর গ্রামে বসবাস করত, ঢাকায় রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করত, রিকশা চালানোর সময় রহিমা বিবির সাথে দেখা ও কথা হয়, আর এভাবেই তাদের মধ্যে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে প্রেম ভালোবাসার সৃষ্টি হয়। এভাবে চলতে থাকে বেশ কিছুদিন একদিন সালাম সাহেব রহিমা বিবি কে বিবাহ করার প্রস্তাব দেয়, আর রহিমা বিবি প্রস্তাবটি গ্রহণ করে, সরকারি বিধি বিধান মেনে বিবাহ করে। প্রায় তিন মাস ঘর সংসার করার পর সাহেব তার নিজ বাড়ি বগুড়া গোবিন্দপুর প্রথম স্ত্রীর মোছাঃ বুলি বিবি কাছে চলে আসেন। তারপরে থেকে রহিমা বিবির সাথে কোনো দেখা সাক্ষাত হয় না, খাওয়া খরচা ও ভার পোষণ কিছুই দেয় না তাই বাধ্য হয়ে রেহেনা বিবি সাহেবকে ফোন দিয়ে তার বাড়িতে যাওয়ার জন্য বলে তখন সাহেব তাকে তার নিজ বাড়ি বগুড়া গোবিন্দপুর আসিতে বলে। রহিমা বিবি ১৮-০৬-২০২০তারিখে রহিমা বিবি বগুড়া গোবিন্দপুর রাতে তার স্বামীর বাড়িতে আসেন। এদিকে সাহেবের প্রথম স্ত্রী বুলি বিবি, দ্বিতীয় স্ত্রী রহিমাকে দেখে রেগে যান,আর রহিমা কে মারতে মারতে রক্তাক্ত করে ফেলে, চুলের ঝুঁকি ধরে বাড়ি থেকে টানতে টানতে রাস্তায় নিয়ে গিয়ে ফেলে আসে, আহত আবস্থাতে রহিমা বিবি কান্না কাটি করে তাকে সাহায্য করার মতো কেউ নাই। তাই উক্ত বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করেছেন অসহায় রহিমা বিবি
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Leave a Reply