বেকার হয়ে পড়েছে কুটির শিল্পপের সহিত কর্মরত প্রায় ২০০০হাজার শ্রমিক।কুটির শিল্পের শ্রমিক সান্তনা,শিল্পী,তাছলিমা, ফাইমা সহ অনেকে জানান তারা অতিকষ্টে জীবিকা নির্বাহ করছে,সরকারী অনুদান অনেকের কপালে জোটেনি।একই সাথে( ১) জামিল প্লাষ্টিক খেলনা ঘরের মালিক মোঃমুক্তার হোসেন,(২) মের্সাস সজীব খেলনা ঘরের মালিক মোঃশাহিনুর ইসলাম( ৩) মের্সাস রিয়া ট্রেডার্সের মালিক মোঃআব্দুর রাজ্জাক, বড় ধাপ( ৪) মেসার্স প্লাষ্টিক খেলনা ঘরের মালিক মোঃইছাহাক আলী বুদা জানান করোনা ভাইরাসের কারণে প্রায়৪/৫ মাস যাবৎ আমাদের কারখানার উৎপাদিত পন্য সমুহঃটমটম,কাটগাড়ী,কাটের ট্রাক,বেলুন, বাঁশী,ফুল,পাখি,পাখিগাড়ী, কাচের রকেট, চরকী আরো ইত্যাদিস্থানীয় পন্য সামগ্রী বাজার জাত করতে না পারায় নষ্ট হচ্ছে,এ সব পন্য সামগ্রী মেলায় বেশী বিক্রয় হয়,করোনা ভাইরাসের কারণে মেলা না হওয়ায় লক্ষ লক্ষ টাকার মালামাল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে,তাই তারা মাননীয় প্রধান মন্তী সহ দেশের সকল রাজনীতি বীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন যাহাতে এই কুটির শিল্পকে বাচিঁয়ে রাখা যায়। একই সাথে ঢাকা হইতে আমদানী কৃত বিভিন্ন ধরনের খেলনা সামগ্রী দোকানে ষ্টক রহিয়াছে ক্রেতা শুন্য হওয়ায় বিক্রি হচ্ছে না। কুটির শিল্পের মালিকগের দোকান ভীষন ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে,এ ক্ষতি তারা কেমনে পুশিয়ে নিয়ে কুটির শিল্প ধরে রাখবে,পাশা পাশি শ্রমিকদের বা কি করে বাচাঁবে? কুটির শিল্প এলাকাবাসীদের মধ্য বক্তব্য রাখেন,বেলাল হোসেন,শাহিনুর রহমান মিঠু, মোঃলিটন বক্তারা বলেন কুটির শিল্প দেশের সম্পদ,শ্রমিক সহ মালিকদের দুংখ দুদশা ভেবে সরকার যদি কুটির শিল্পকে সচল রাখতে চায় তাহলে তাদের সহযোগিতা করা একান্ত প্রয়োজন। এ ব্যাপারে সরকারের উদ্ধর্তন কমর্কতার সু দৃষ্টি কামনা করছেন শ্রমিক ও কুটির শিল্প মালিকগন।
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Leave a Reply