বুধবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০১:৫০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জিপিএ ৫ পাওয়া অদম্য সাদিয়ার পাশে দাড়ালেন ছাত্রলীগ নেতা জাফর বাড়ি ফেরা হলো না আর  আরব আলীর ময়মনসিংহ বিভাগের শ্রেষ্ঠ উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন শেরপুর ৩ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী এডি এম শহিদুল   দুপচাঁচিয়ায় তিন মা’দক সেবী সহ গ্রে ফতার ছয় মায়া ঝড়া বক্তব্যে  মানুষের আস্থা অর্জন করেছে এডিএম শহিদুল ইসলাম ধানশাইল উচ্চ বিদ্যালয়ের অবৈধ নিয়োগে  বাধা দিলে বাদীকে ছুরিআঘাত করল বিবাদী  চিলমারী-রৌমারী নৌরুটে ফেরি উদ্বোধন দুপচাঁচিয়ায় উপ-সচিব ইলিয়াস মেহেদীর সাথে মতবিনিময় চিলমারী নদীবন্দরে ফেরি কুঞ্জলতা ফেরি উদ্বোধনের অপেক্ষায় দুপারের মানুষ নব যোগদানকারী ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার শেরপুর ঝিনাইগাতীতে বিভিন্ন  সংগঠনের সাথে মতবিনিময় করেন 

গুজবে চারঘাটে লবণ কেনার হিড়িক, মুহূর্তেই গোডাউনশূন্য

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৯
  • ৯৮৬ ভিউ টাইম

মো: শিমুল রানা,চারঘাট:
‘২০০ টাকা হবে লবণের কেজি’ এমন গুজবে চারঘাট উপজেলার বিভিন্ন বাজারে লবণ কেনার হিড়িক পড়েছে।বাজারের প্রায় সব কয়টি পাইকারি ও খুচরা দোকানে লাইন দিয়ে খুচরা বিক্রেতা ও ক্রেতাদের লবণ কিনতে দেখা গেছে।

তবে দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাজার মনিটরিংয়ে নেমেছেন নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ নাজমুল হক।তিনি লবণ নিয়ে গুজব না ছড়াতে সাধারন মানুষ ও ব্যবসায়ীদের অবগত করেন।

সরেজমিনে দেখা গেছে, গত সোমবার দিনগত রাত থেকে চারঘাট উপজেলায় লবণের কেজি ২০০ টাকা হবে এমন গুজব ছড়িয়ে পড়ে।

এ কারণে মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে উপজেলার বাজারে লবণের ডিলার, পাইকারি বিক্রেতা ও খচরা বিক্রেতাদের দোকানে লবণ কেনার জন্য ক্রেতারা হুমড়ি খেয়ে পড়েন।

দুপুর ১২টার মধ্যে ডিলার ও অনেক পাইকারি ব্যবসায়ীর গোডাউন লবণশূন্য হয়ে যায়। খবর পেয়ে উপজেলা প্রশাসন দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য মাঠে নামে।

হঠাৎ করে এভাবে লবণ কেনার কারণে অনেক ডিলার বা পাইকারি ব্যবসায়ীরাও বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।আবার এই সুযোগে অসাধু ব্যবসায়ীরা বেশি দামে লবণ বিক্রি করছেন। কেউ কেউ লবণ মজুদ করে রেখেছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।

পাইকারি লবণ ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎ বলেন, সকাল থেকেই আমাদের দোকানে লবণ কেনার জন্য সাধারণ জনগণ ও খুচরা বিক্রেতারা ভিড় করেন। বিকাল ৪ টার মধ্যে আমাদের দোকানের প্রায় সব লবণ বিক্রি হয়ে যায়।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে উপজেলার নন্দনগাছী গ্রামের এক ভ্যানচালক বলেন, গতকাল রাতে ঢাকা থেকে আমার এক আত্মীয় ফোন করে জানিয়েছেন লবণের কেজি ২০০ টাকা হবে। তাই মঙ্গলবার সকালে এসেই বাজার থেকে ১০ কেজি লবণ কিনেছি।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ নাজমুল হক বলেন, এ মুহূর্তে লবণের কোনো সংকট নেই। তাই দাম বৃদ্ধির কোনো সম্ভাবনাও নেই। যদি কোনো ব্যবসায়ী বাজার মূল্যের চেয়ে বেশি দামে লবণ বিক্রি করে তা হলে তার বিরুদ্ধে আইনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।যারা লবণ নিয়ে গুজব ছড়াবে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হব

দয়াকরে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরী আরো খবর...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।

Developed By VorerSokal.Com
newspapar2580417888