বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলা খাদাইল মুন্নাপাড়া গ্রামের মূত মমিন উদ্দিন প্রাং এর পুত্র আঃ মতিনের গভীর নলকুপ জোর পূর্বক দখলের চেষ্টা, বসতবাড়ী ভাংচুর, মারপিটে আহত, থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। থানা অভিযোগ সুত্রে জানাযায়। ৩ মার্চ (মঙ্গলবার) রাত্রী অনুমান ১১ঘটিকার সময় মতিনের ভাতিজা রুবেল জামুরহাট আলু কোল্ড স্টোর হইতে পায়ে হাটিয়া নিজ বাড়িতে আসিতে থাকিলে রাত্রী অনুমান ১১.৩০ ঘটিকার সময় শিবগঞ্জ থানাধীন খাদাইল সোনার পাড়া গ্রামের সালামত আলীর বসত বাড়ীর সামনে রাস্তার উপর পৌছামাত্রই নিম্নোক্ত বিবাদী ১। নুরুল ইসলাম (৫০) পিতা-মৃত আঃ গফুর, ২।নাজির উদ্দিন(৩০) পিতা- নুরুল ইসলাম, ৩।আজবাহার (৪০) পিতা- আফজাল হোসেন। ৪ মোঃ দুদু (৫৫)পিতা-মৃত আনিছ, ৫। মাহাতাব(৪৫)পিতা-মৃত মফছের, ৬। মোঃ ফরিদ (৪০) ৭। মোঃ খোরশেদ(৩৫) ৮। মোঃ আশরাফুল (৩৮) সকলের পিতা – মৃত মোসলেম উদ্দিন, ৯।মোঃ জাহিদুর(৪৫) পিতা-মৃত ইউনুছ, ১০। বাবলু সরকার(৫০)পিতা-মৃত আমিন, ১১। মোঃ আতিকুল (৩৫)পিতা-মোঃ বাবলু সরকার, ১২।মোঃ আলাল (৩২), ১৩। মোঃ মজনু (৩০) উভয় পিতা- মোঃ বুলু, ১৪। মোঃ আরিফুল (২৫),পিতা-মোঃ ফরিদ, ১৫।মোঃ ইব্রাহিম (৩২),১৬।মোঃ রেজাউল (৩৫) উভয় পিতা-মোঃ খয়বর সর্ব সাং খাদাইল সরকারপাড়া,থানা শিবগঞ্জ,জেলা বগুড়াগণ সহ অজ্ঞাতনাম ৭/৮ জন পূর্ব শত্রুতার জের ধরিয়া হাতে রামদা,লোহার রড,কাঠের বাটাম ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্রে সস্ত্রে সজ্জিত হইয়া পূর্ব পরিকল্পতভাবে বে-আইনী জনতায় দলবদ্ধ হয়ে মতিনের ভাতিজা রুবেলের গতিরোধ করে আসমী মোঃ নুরুল ইসলাম হুকুম দিয়া বলে শালাকে জীবনে শেষ করিয়া দে। উক্ত হুকুম পাওয়া মাত্রই সকল আসামীগণ রুবেলকে মারপিট করিতে থাকে।একপর্যায়ে আসামী মোঃ জাহিদুর তার হাতে থাকা ধারালো রামদা দ্বারা রুবেলকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় আঘাত করিলে উক্ত আঘাতটি রুবেলের মাথায় লাগিয়া কাটা রক্তাক্ত গুরুতর জখম প্রাপ্ত হয়। আসামী মোঃ আজবাহার ও দুদু হাতে থাকা কাঁঠের বাটাম দাঁড়া রুবেলকে এলোপাথারীভাবে মারপিট করিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছেলা – ফুলা বেদনা দায়ক জখম করে।এসময় রুবেলের ডাক চিৎকার করিলে মতিনের ভাই আব্দুল বারিক,মোহাম্মাদ, ভাগিনা মোকারম এবং মতিনের ভাতিজার স্ত্রী মোছাঃ নুরনাহার গণ আগাইয়া গেলে আসামীগণ তাদেরকেও মারপিট করিতে থাকে।আসামী মোঃ নাজির উদ্দিন তার হাতে থাকা ধারালো দা দারা মতিনের ভাই মোহাম্মদ কে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় আঘাত করলে আঘাতটি লক্ষভ্রষ্ঠ হইয়া ডান পায়ে কানি আঙ্গুলে লাগে। যাহার ফলে ভাইয়ের কানি আঙ্গুলে কাটিয়া মাটিতে পড়িয়া যায়। আসামী মোঃ আতিকুর রহমান, মোঃ আলাল ও মোঃ মজনু গণদের হাতে থাকা কাঠের বাটাম ও বাঁশের লাঠি দ্বারা মতিনের ভাইকে এলোপাথারীভাবে মারপিট করিয়া শরীরের বিভিন্ন ¯স্থানে কালোশিরা বেদনাদায়ক জখম করে। আসামী মোঃ আজবাহার ও মোঃ দুদু দ্বয়ের হাতে থাকা কাঠের বাঠাম দ্বারা মতিনের ভাই মোঃ আব্দুল বারীকে এলোপাথারীভাবে মারপিট করিয়া শরীরের বিভিন্ন ¯স্থান ছেলা ফুলা বেদনাদায়ক জখম করে। আসামী মোঃ মাহতাব ও মোঃ ফরিদ দ্বয়ের হাতে থাকা বাঁশের লাঠি দ্বারা মতিনের ভাগিনা মোঃ মোকারকে এলোপাথারীভাবে মারপিট করিয়া শরীরের বিভিন্ন ¯স্থানে কালোশিরা বেদনাদায়ক জখম করে। আসামী মোঃ খোরশেদ ও মোঃ আশরাফুল দ্বয়ের হাতে থাকা বাঁশের লাঠি দ্বারা মতিনের ভাতিজার স্ত্রী মোছাঃ নুরনাহারকে এলোপাথারীভাবে মারপিট করিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে কালোশিরা বেদনাদায়ক জখম করে। তাহাদের ডাক চিৎকারে দোকানদার মোঃ ছালামত ও গ্রাম সম্পর্কে ভাই মোঃ হায়পত দ্বয় আগাইয়া আসিলে আসামী মোঃ আরিফুল, মোঃ ইব্রাহিম ও রেজাউল গণেদের হাতে থাকা বাঁশের লাঠি শোটা দ্বারা এলোপাথারীভাবে মারপিট করিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে কালোশিরা বেদনাদায়ক জখম করতঃ মোঃ ছালামত এর দোকান ঘর ও গ্রাম সম্পর্কে ভাই মোঃ হায়পত এর বসত বাড়ী ভাংচুর করিয়া আনুমানিক ২৫,০০০/টাকা টাকার ক্ষতি সাধন করেন। একপর্যায়ে স্হানীয় লোকজন আগাইয়া গেলে বিবাদিগণ বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি প্রদর্শন করিয়া ঘটনাস্থল থেকে চলে যায়। মতিনের ভাতিজা মোঃ রুবেল ও মতিনের ভাই মোহাম্মদ দ্বয়কে জখম অবস্থায় উদ্ধার করিয়া চিকিৎসার জন্য সি এন জি যোগে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীণ আছে ।অন্যান্য জখমীরা প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করে।এবিষয়ে এলাকা বাসি সুত্রে জানা যায়, নুরুল ইসলাম মেয়ে নুরুনাহার মিথ্যা মামলা দায়ের করার জন্য আজবাহার সরকারের স্ত্রী হাজেরা বেগমের মাথার চুল কেটে দেয়।
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Leave a Reply