সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০২:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
দুপচাঁচিয়ায় ভাগ্নিকে ধ র্ষণের অ ভিযোগে খালু গ্রে ফতার উপজেলা নির্বাচন ২০২৪ নোয়াখালী,বেগমগঞ্জ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও শহীদ কামারুজ্জামানের সমাধীতে আরসিআরইউ’র শ্রদ্ধা বগুড়ার সেরা ফটোগ্রাফার হিসেবে আইফোন জিতলেন আরিফ শেখ দুপচাঁচিয়ায় জোহাল মাটাইয়ে ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন রাজশাহী কলেজ শিক্ষার্থীদের ভাবনায় গৌরবদীপ্ত বিজয় দিবস বর্ণাঢ্য আয়োজনে বগুড়ায় যুবলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত আর্থিক সহায়তা প্রদান করলেন ফাঁপোর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মেহেদী হাসান বগুড়ায় টিএমএসএস মেডিকেল কলেজের ক্যান্সার সেন্টার পরিদর্শন দুপচাঁচিয়ায় বিউটি পার্লারে অভিযান জরিমানা

বগুড়ায় সেপটিক ট্যাংক থেকে ২ নৈশ প্রহরীর লাশ উদ্ধার।

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ১৯৩ ভিউ টাইম

পলাশ চন্দ্র দাস / স্টাফ রিপোর্টার :

বগুড়ায় পাঁচ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবির পরের দিন নিখোঁজ দুই নৈশ প্রহরীর লাশ তাদের কর্মস্থলের সেপটিক ট্যাংক থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৫ টায় পুলিশ তাদের লাশ উদ্ধার করে।
নিহতরা হচ্ছেন- বগুড়া সদরের বড় সরলপুর গ্রামের মৃত আব্দুল জব্বারের ছেলে আব্দুল হান্নান (৪৫) ও শিবগঞ্জ উপজেলার প্রতাপবাজু গ্রামের মৃত হাসু আলীর ছেলে সামছুল হক। নিহত দুইজনই বগুড়া শহরের বিসিক শিল্পনগরীর মাসু অ্যান্ড সন্স নামের ঢালাই ফ্যাক্টরির নৈশ প্রহরী ছিলেন।
নিহত হান্নানের চাচা নুরুল ইসলাম জানান, বুধবার সন্ধ্যার পর বাড়ি থেকে ডিউটিতে যায় হান্নান। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৬ টার দিকে হান্নানের মোবাইল ফোন থেকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি তার স্ত্রী হিরা খাতুনকে ফোন করে বলে তোমার স্বামীকে ফিরে পেতে হলে ৫ লাখ টাকা দিতে হবে। এদিকে সকাল ১০টা বাজলেও হান্নান বাড়ি না ফিরলে তার স্ত্রী স্বামীর কর্মস্থলে আসেন। সেখানে জানতে পারেন তার স্বামীর সাথে ডিউটিরত অপর নৈশ প্রহরী সামছুল হককেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এদিকে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা ফ্যাক্টরির পরিচালক মোস্তফা আলীমুর রাজীবের কাছে ফোন করেও ৫ লাখ টাকা দাবি করে।
বিষয়টি পুলিশকে বৃহস্পতিবারই জানানো হয়।এদিকে শুক্রবার দুপুরের পর ফ্যাক্টরি কর্তৃপক্ষ রফিকুল নামের সাবেক এক নৈশ প্রহরীকে ডেকে এনে ফ্যক্টরির মধ্যে তল্লাশি করতে বলে। বিকেলের দিকে ফ্যাক্টরির পিছনে সেপটিক ট্যাংকির মধ্যে থেকে দুই জনের লাশের সন্ধান পাওয়া যায়।পরে থানায় সংবাদ দেয়া হলে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে লাশ উদ্ধার করে মর্গে নিয়ে যায়।নিহত হান্নানের স্ত্রী হিরা খাতুন বলেন, অজ্ঞাত ব্যক্তি ফোন করে বলেছে তোমার স্বামীর সাথে কোন শত্রুতা নাই, ফ্যাক্টরির মালিকের সাথে ঝামেলা আছে। এজন্য তোমার স্বামীকে আটকানো হয়েছে। ফ্যাক্টরির মালিক ৫ লাখ টাকা দিলে তোমার স্বামীকে ছেড়ে দিব। বগুড়া সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জাহিদুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি রহস্যজনক। বাহির থেকে ভিতরে প্রবেশের কোন আলামত পাওয়া যায়নি। এছাড়াও ফ্যাক্টরির ভিতরে কোন মালামাল খোয়া যায় নি। রহস্য উদঘাটনের জন্য পুলিশের একাধিক টিম কাজ শুরু করেছে বলেও জানান তিনি।

পলাশ চন্দ্র দাস / স্টাফ রিপোর্টার :

বগুড়ায় পাঁচ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবির পরের দিন নিখোঁজ দুই নৈশ প্রহরীর লাশ তাদের কর্মস্থলের সেপটিক ট্যাংক থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৫ টায় পুলিশ তাদের লাশ উদ্ধার করে।
নিহতরা হচ্ছেন- বগুড়া সদরের বড় সরলপুর গ্রামের মৃত আব্দুল জব্বারের ছেলে আব্দুল হান্নান (৪৫) ও শিবগঞ্জ উপজেলার প্রতাপবাজু গ্রামের মৃত হাসু আলীর ছেলে সামছুল হক। নিহত দুইজনই বগুড়া শহরের বিসিক শিল্পনগরীর মাছু অ্যান্ড সন্স নামের ঢালাই ফ্যাক্টরির নৈশ প্রহরী ছিলেন।
নিহত হান্নানের চাচা নুরুল ইসলাম জানান, বুধবার সন্ধ্যার পর বাড়ি থেকে ডিউটিতে যায় হান্নান। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৬ টার দিকে হান্নানের মোবাইল ফোন থেকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি তার স্ত্রী হিরা খাতুনকে ফোন করে বলে তোমার স্বামীকে ফিরে পেতে হলে ৫ লাখ টাকা দিতে হবে। এদিকে সকাল ১০টা বাজলেও হান্নান বাড়ি না ফিরলে তার স্ত্রী স্বামীর কর্মস্থলে আসেন। সেখানে জানতে পারেন তার স্বামীর সাথে ডিউটিরত অপর নৈশ প্রহরী সামছুল হককেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এদিকে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা ফ্যাক্টরির পরিচালক মোস্তফা আলীমুর রাজীবের কাছে ফোন করেও ৫ লাখ টাকা দাবি করে।
বিষয়টি পুলিশকে বৃহস্পতিবারই জানানো হয়।এদিকে শুক্রবার দুপুরের পর ফ্যাক্টরি কর্তৃপক্ষ রফিকুল নামের সাবেক এক নৈশ প্রহরীকে ডেকে এনে ফ্যক্টরির মধ্যে তল্লাশি করতে বলে। বিকেলের দিকে ফ্যাক্টরির পিছনে সেপটিক ট্যাংকির মধ্যে থেকে দুই জনের লাশের সন্ধান পাওয়া যায়।পরে থানায় সংবাদ দেয়া হলে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে লাশ উদ্ধার করে মর্গে নিয়ে যায়।নিহত হান্নানের স্ত্রী হিরা খাতুন বলেন, অজ্ঞাত ব্যক্তি ফোন করে বলেছে তোমার স্বামীর সাথে কোন শত্রুতা নাই, ফ্যাক্টরির মালিকের সাথে ঝামেলা আছে। এজন্য তোমার স্বামীকে আটকানো হয়েছে। ফ্যাক্টরির মালিক ৫ লাখ টাকা দিলে তোমার স্বামীকে ছেড়ে দিব।

বগুড়া সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জাহিদুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি রহস্যজনক। বাহির থেকে ভিতরে প্রবেশের কোন আলামত পাওয়া যায়নি।
এছাড়াও ফ্যাক্টরির ভিতরে কোন মালামাল পাওয়া যায়নি।
রহস্য উদঘাটনের জন্য পুলিশের একাধিক টিম কাজ শুরু করেছে বলেও জানান তিনি।

দয়াকরে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরী আরো খবর...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।

Developed By VorerSokal.Com
newspapar2580417888